হাত পায়ের কুনিপাকার কারণ ও হাতপায়ের কুনিপাকা রোগের লক্ষণ

প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আজ আমি আপনাদেরকে হাত পায়ের কুনি পাকা রোগ সম্পর্কে কিছু ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। আপনারা যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন ।তাহলে আপনারা জানতে পারবেন হাতপায়ের কুনিপাকা রোগের কারণএবং হাতপায়ের কুনিপাকা রোগের লক্ষণ সম্পর্কে। 
হাত পায়ের কুনিপাকার কারণ ও হাতপায়ের কুনিপাকা রোগের লক্ষণ

আমরা ছোট বড় ছেলে-মেয়ে সবাই কমবেশি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি। আমার এই আর্টিকেলটি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আপনারা আরো জানতে পারবেন পায়ের কুনি পাকা রোগের ওষুধের নাম,এবংপায়ের কুনিপাকা রোগ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে । তাহলে চলুন আর দেরি না করে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

ভূমিকা :

শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলোর মধ্যে একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে নখ। বিশেষ করে মেয়েরা প্রত্যেকে কমবেশি তাদের নখ নিয়ে অনেক সচেতন থাকে। নখ নিয়ে নানা ধরনের আর্ট এখন ফ্যাশনে ইন। তাই নেলআর্টে এ মেতেছে এখন টিনেজরা। আর এই কৃত্তিম নেলআর্টের মাধ্যমে হতে পারে নখের নানা রকম সমস্য। 
ঠিকমত নখের পরিচর্যা না করলে সেখান থেকে নানান রোগে সৃষ্টি হতে পারে। আমাদের নখের একটা পরিচিত রোগের নাম কুনিপাকা রোগ। বয়স্ক মানুষ এই রোগে বেশী আক্রান্ত হন।আমাদের মধ্যে যারা অনেকক্ষন ধরে পানি ঘাটাঘাটি করে তাদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
আবার ধূলা,মাটি, ঘাম থেকে এই রোগের সৃষ্টি হয়। ক্যানডিডা অ্যালবিক্যানস নামে এক ধরনের ছত্রাকের জন্য এই কুনিপাকা রোগ হয়। 

কুনিপাকা রোগের কারণ:

আমরা যেভাবে মুখের এবং চুলের যত্ন নেই কিন্তু সেই ভাবে আমরা আমাদের হাত এবং পায়ে যত্ন নিতে পারি না। আমাদের শুধু কোনরকমভাবে পা ধোয়ার হয়ে গেলে ব্যাশ।এখন অবশ্য আমাদের অধিকাংশ মানুষেরই হাত ধোয়ার অভ্যাস তৈরি হয়েছে, সেই সঙ্গে বেশিরভাগ নারীরাই হাতে সৌন্দয্য বৃদ্ধি জন্য নেলপলিশ ও পড়েন। 
কিন্তু পায়ের যত্ন নিয়ে কেউ কখনো ভাবি না। অথচ আমাদের যাবতীয় পরিশ্রমী হয় এই দুই পায়ের উপর ভর করে। শীতের সময় ধুলাবলি আর দূষনে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের পা এবং পায়ের চামড়া।শীতকালে পা ফাটা, পায়ের চামড়া উঠে যাওয়া,পায়ে পাতায় টান ধরা, পায়ে ব্যথা এ সমস্ত সমস্যা গুলো সাধারণত শীতকালে হয়ে থাকে।
এছাড়া নখের নানা রকম ফাংগাল ইনফেকশন, এবং নখের কুনিপাক এসব রোগ হয়েই থাকে।এ সমস্ত সমস্যা আমাদের বয়স্কদের এবং টিনেজারদের ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে,আবার যাদের শরীরে সুগার বেশি থাকে, যাদের পা বেশি ঘামে,তাদের ক্ষেত্রে নখের কুনিপাকা রোগ বেশি হয়।

নিম্নে আরো কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো : 

  • সঠিক মাপের জুতা পরিধান না পারার কারণে 
  • নখ সঠিকভাবে সমান করে না কাটলে
  • নখে কোনভাবে ব্যথা পেলে এবং অস্বাভাবিক বাঁকা নখ থাকলে
  • ডায়াবেটিস এবং হরমোন জাতীয় সমস্যা থাকলে পায়ের রক্ত সঞ্চালন কমে যায় ফলে পায়ের নখের এই সমস্যা হয়
  • পানিতে সব সময় কাজ করলে নখ ভেজা ভেজা থাকে ফলে নখের কুনিপাকা রোগ হয়।
  • এছাড়া জিনগত কারণে পায়ের কুনিপাকা রোগ হয়। 
  • অনেক সময় পায়ে ফাঙ্গাস আক্রমণের কারণে পায়ের কুনিপাকা রোগ হয়। 

হাতপায়ের কুনিপাকা রোগের লক্ষণ :

নখে ছত্রাকের সংক্রমণ নিচে দেয়া উপসর্গগুলির মধ্যে যেকোনো একটি কারণে হতে পারে নখের কুনি পাকা রোগ।নিম্নে কারণগুলো আলোচনা করা হলো:

  • নখের চারপাশে ব্যথা
  • নখে চারপাশে অংশ ফুলে যাওয়া।
  • নোখের আকার পরিবর্তন হওয়া
  • নখ শক্ত হয়ে যাওয়া।
  • নখের রং ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া বা পরিবর্তন হওয়া।
  • নখ ভাঙ্গা
  • নখের ভেতর ময়লা ঢুকে থাকলে
  • নখের প্রান্ত ভাগ ভেঙ্গে যাওয়া 
  • নখের চকচকে ভাব এবং উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে যাওয়া।

পায়ের কুনিপাকা রোগের ঔষুধ:

পায়ের কুনিপাকা রোগের ক্ষেত্রে যে সমস্ত ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে তোর নিম্নে দেখা হল :

ফিনট্রিক্স ১%ক্রীম: ক্রীমটি পায়ের কুনি পাকা রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ক্রিমটি SKFকোম্পানি বাজারজাত করে থাকে। এই ক্রিমটির খুরচা মূল্য ৯৭টাকা।এই ক্রীমটি ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ এবং ফাংগাল ইনফেকশনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

ডার্মাসিম ১% ক্রীম :এই ক্রিমটি কুনিপাক রোগের ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করে। কুনিপাকা এই ক্রীম ওষুধটি দাম মাত্র ৪০ টাকা। 

মাইক্রো ফ্রেম ১% ক্রীম :SKFফার্মাসিটিক্যালের তৈরি করে এই ক্রিমটি নখের কুনিপাকা রোগকে সারিয়ে তোলার জন্য এই ক্রীম টি ব্যবহার করতে পারেন। এই ক্রিমটির ৫ গ্রামের মূল্য ৫০টাকা কম বেশি হতে পারে । আর ১০ গ্রাম ক্রীমের দাম ৭০ টাকার কম বেশি হতে পারে।

টার্বিসন ১% ক্রীম :এই ক্রিমটি হাত এবং পায়ের কুনিপাকা রোগকে দ্রুত সরিয়ে তুলতে খুবই কার্যকর। এই ক্রীমটির মূল্য ৯০ টাকার কম বেশি হতে পারে।

টেবিনা১% ক্রীম :এই ক্রিমটি পায়ের কুনিপাক এবং বিভিন্ন ধরনের স্কিন সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই ক্রিমটি একটি ইন্ডিয়ান ক্রিম।যার ইন্ডিয়ান বাজার মূল্য ৮৫ রূপী বা তার কমবেশি হতে পারে।

টারবিন১% ক্রীম:নখের কুনি পাকা রোগের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। টারবিন ১% ক্রিমের বাজার মূল্য ৯০ টাকা বা তার কমবেশি হতে পারে। 

টেরবিডার্ম ১% ক্রিম :পায়ের নখের কুনি পাকা দূর করতে এই ক্রিমটি বা জেল ব্যবহার করতে পারেন। আপনার নিকটস্থ যেকোন ফার্মেসির দোকানে পেয়ে যাবেন।এই ক্রীমটি বাজারের খুচরা মূল্য ৬০ টাকাএর কমবেশি হতে পারে।
নখের কুনিপাকা দূর করতে ক্রীমের পাশাপাশি আরো একটি তরল জিনিস ব্যবহার করতে পারেন। তার নাম হচ্ছে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড।আপনার আশেপাশে যে কোন ফার্মেসির দোকানে এটি পেয়ে যাবেন।
হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড বা হাইপার অক্সাইড এর কাজ হল আপনার নখের ভিতরে যে সমস্ত ময়লা ঢুকে থাকে তা পরিষ্কার করে দেয়,এবং নখ কে জীবাণু মুক্ত করে। নখের ব্যথা দূর করার জন্য এটি অনেক সহজ ভাবে কাজ করে থাকে। 

কুনিপাকা রোগ দূর করার ঘরোয়া উপায় :

আমরা সবাই কুনিপাকা রোগ নামটি সাথে পরিচিত। আমার অনেকের এর যন্ত্রণা এক বা একাধিকবার ভোগ করেছেন। সাধারণত হাত পা যত্ন না নিলে বা হাত পা পরিষ্কার না রাখলে ফাঙ্গাস জমে এই সমস্যা দেখা দেয়। কুনিপাকা রোগ যেন না হতে পারে এর জন্য আমাদের আগে থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।কিন্তু কুনিপাকা হলে তাকে ঠিক করার কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে।

নিম্নে তা আলোচনা করা হলো :

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার:এই উপাদানটি কুনি পাকার রোগ হলে খুব সহজেই তা সাড়িয়ে তুলে। এছাড়া আপনি যদি এটা নিয়মিত ব্যবহার করেন আপনার হাত এবং পায়ের নখ সুরক্ষিত রাখবে। বাজারে এই উপাদানটি খুব সহজে পেয়ে যাবেন। না হলে অনলাইনে অর্ডার দিলে আপনার মুশকিল আসান হয়ে যাবে। 
উপকরণ ২-৪ চামচ অ্যপল সিডার ভিনিগার, দুই চা চমুচ পানি।  প্রথমে অ্যাপল সিডার ভিনিগার ও পানি মিশিয়ে নিন। তারপর ব্যথা অংশে ৩০ মিনিট ধরে লাগিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে শুকনা কাপড় দিয়ে ভালো করে শুকিয়ে নিন।প্রতিদিন অন্তত দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন এতে করে আপনার কুনিপাকা রোগ ভালো হয়ে যাবে।

নারকেল তেল :কুনিপাকা রোগ সারিয়ে তোলার সবচাইতে সহজ কার্যকারী উপাদান হলো নারিকেল তেল।আমাদের প্রত্যেকের ঘরেই নারকেল তেল থাকে। আর এই নারিকেল তেল কিভাবে কুনিপাকা রোগে  ব্যবহার করবেন তা জেনে নিন। প্রতিদিন রাত্রে ঘুমাতে যাওয়ার আগে যে নখটিতে কুনি পেকেছে সেটাতে এবং তার আশেপাশে ব্যথাযুক্ত স্থানে নারকেল তেল লাগিয়ে নিন।
এরপর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন ৩০ মিনিট অপেক্ষা করার পর যে কোন ফেসওয়াশ দিয়ে নারকেল তেল লাগানো স্থানটি ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনি কুনিপাকা রোগ থেকে আরাম পাবেন এবং কুনি পাকলে যে যন্ত্রনা হয় তা থেকে মুক্তি মিলবে। কুনি পাকা না সেরে ওঠা পর্যন্ত এ পদ্ধতি অবলম্বন করুন। 

হলুদ :হলুদ একটি অ্যান্টিসেপটিক উপাদান হিসেবে পরিচিত। এটি রোগ প্রতিকার এবং রোগ টি যাতে পুনরায় ফিরে না আসে তার প্রতিরোধের হিসেবে কাজ করে। পানির মধ্যে এক চা চামচ হলুদের গুড়া নিন। এবং আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে তিন থেকে চার ঘন্টা রাখুন। এরপর পানি দিয়ে ভালোভাবে দিয়ে ফেলুন।

অলিভ অয়েল :অলিভ অয়েল আপনার কুনিপাকা রোগ সারিয়ে তুলতে এবং তীব্র যন্ত্র কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া আপনারা যদি নিয়মিত অলিভ অয়েল নখের চারপাশে লাগিয়ে রাখেন তাহলে এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। ২ চা চামচ অলিভ অয়েল ২ চাচামচ পাতি লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে নখ এবং তার চারপাশের অংশে হালকা করে মেসেজ করুন।
অলিভ অয়েল ঠান্ডা হওয়ার কারণে তীব্র যন্ত্রণা থেকে খুব তাড়াতাড়ি আরাম দেয়। দিনে তিন থেকে চারবার এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনি ভাল পাবেন। 

ভুট্টা গুড়া:প্রথমে ভুট্টার গুড়াকে একটি পাত্রে ঢেলে পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিন।তারপর ব্যথাযুক্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এই পদ্ধতি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করুন। এবং নিজের চোখে ম্যাজিক টা দেখুন।

রসুন :এটি এন্টিফাঙ্গাল হিসেবে কাজ করে। এটি পায়ের নখের ফাঙ্গাস রোধে উপকারী। প্রথমে রসুনকে কুচি কুচি করে কেটে থেতলে নিন। এরপর হালকা গরম পানির মধ্যে এটি দিন। আক্রান্ত স্থানকে এই পানির মধ্যে ভেজান।যতদিন পর্যন্ত এই সমস্যার সমাধান না হচ্ছে তত পর্যন্ত এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। 

বেকিং সোডা :নখের যত্ন এবং কুনি পাকা রোগ সারিয়ে তুলতে অত্যন্ত উপকারী একটি ঘরোয়া পদ্ধতির উপাদান। নখ ও তার চারপাশে যে কোন ইনফেকশন দূর করতে বেকিং সোডা দুইভাবে কাজ করে।
  • প্রথম পদ্ধতি: প্রথমে হালকা গরম পানিতে শ্যাম্পু মিশিয়ে হাত পায়ের নখ ধুয়ে একটি পরিস্কার টাওয়াল দিয়ে ভালো করে মুছে নিন। এরপর সামান্য বেকিং সোডা ও পানি মিশিয়ে একটি পেষ্ট তৈরি করে নিন এরপর যে নখে কুনি পেকেছে সেখানে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষার করার পর পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন।দিনে তিন থেকে চার বার এই পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
  • দ্বিতীয় পদ্ধতি :কুনি পাকা জায়গাটা ভালো করে পরিষ্কার করে মুছে নিন। এরপর একটা গামলায় কিছু পরিমাণ ঠান্ডা পানি নিয়ে তাতে দুই থেকে তিন চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে সেই পানিতে আক্রান্ত পা ডুবিয়ে রাখুন। এভাবে ১৫ মিনিট থাকলে আপনি অনেকটা আরাম পাবেন।

মাউথফেসনার:মাউথ-ফিসনাল লিষ্টার থাকে।আর ভিনিগারে থাকে ছত্রাক। এই দুটি মিশ্রণ কে একসঙ্গে মিশিয়ে ঘন্টাখানেক আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এতে করে আপনি কুনিপাক রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। 

মাথা যন্ত্রণার বাম :বাম বলতে আমরা সবাই এই নামটা সাথে পরিচিত মাথা যন্ত্রণা করলে আমরা প্রত্যেকেই বাম ব্যবহার করে থাকি।তেমনি খারাপ নখকে ভালো করতেও বামের জুড়ি মেলা ভার। কুনি পাকা নখে বাম লাগালে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

টি ট্রি অয়েল:পায়ে কুনিপাকা রোগ হলে টি ট্রি ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন এছাড়া এটি ফাংগাল ইনফেকশন হলেও ব্যবহার করতে পারেন।কারণ এর মধ্যে রয়েছে এন্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিসেপটিক উপাদান। সরাসরি একটি তুলো তে টি ট্রি ওয়েলে ভিজিয়ে নখে লাগিয়ে নিন।দেখবেন কুনিপাকার তীব্র যন্ত্রনা থেকে মুক্তি মিলবে।  

শেষ কথা:

প্রিয় পাঠক আপনারা এতক্ষণ নিশ্চয়ই জেনে গেছেন যে আসলে পায়ের কুনি পাকা রোগে কি কারণে হয় এবংএ-ই রোগের লক্ষণসহ আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে।আপনারা যদি আর্টিকেলটি পড়ে বিন্দুমাত্র উপকৃত হন তাহলে সেটাকেই আমরা আমাদের সাফল্য বলে মনে করব।
মারুফ ইনফো সব সময় সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে আর্টিকেল সরবরাহ করে থাকে।আপনাদের যদি এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url