শিশুর খাবারের প্রতি অরুচি কারণ এবং শিশুর খাবারের প্রতি রুচি বৃদ্ধির উপায়

প্রিয় পাঠক সকলকে আমার ওয়েবসাইটে স্বাগতম আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদেরকে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ধারনা দেয়ার চেষ্টা করবো । আজকের আলোচ্য বিষয় হল শিশুর খাবারের প্রতি অরুচির কারণ, এবং শিশুর খাবারের প্রতি রুচি বৃদ্ধির উপায়। আপনারা যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকেন।
শিশুদের খাবারের প্রতি অরুচি কারণ এবং শিশুর খাবারের রুচি বৃদ্ধির উপায়

তাহলে আপনারা আরো জানতে পারবেন, কোন ওষুধ খেলে শিশুর রুচি বৃদ্ধি হয়,মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়,এবংশিশু কান্নাকাটি কর কারণ।এই বিষয়গুলো সম্পর্কে।আশা করি আমরা এ-ই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে এমন কিছু বিষয় তথ্য দেয়ার চেষ্টা করব যা জেনে আপনি উপকৃত হবেন।

ভূমিকা :

আজকের মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত পরিবারের মায়েদের একটাই কমন সমস্যা হলো তাদের বাচ্চা খেতে চায় না। এটা নিয়ে তারা প্রায় শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন পর্যন্ত হয়ে থাকেন। বাচ্চা খেতে চায় না এটাই ডাক্তারের কাছে তার প্রধান অভিযোগ। তারা বুঝতেই চায় না একটি শিশু আসলে একজন মানুষ এবং ক্ষুধালাগা তার একটি জৈবিক প্রক্রিয়া।
ক্ষুধা ব্যাপারটি স্বাভাবিকভাবেই হয়ে থাকে, এর জন্য কোন ওষুধের প্রয়োজন নাই।আজকে ব্লগে আমি আলোচনা করব আপনার বাচ্চা খেতে না চাইলে কি করবেন,সাথে জেনে নেব শিশুর অরুচি বা অন্যাণ্য কিছু সমস্য নিয়ে অজানা তথ্য। আসুন শুরু করা যাক।

শিশুর খাবারের অরুচির কারণ :

শিশুর খাবারের অরুচি খুবই পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্য। বাবা মা থেকে শুরু করে পরিবারের সবাই শিশুর রুচি নিয়ে চিন্তিত থাকেন। প্রায় সব বাবা মায়ের অভিযোগ, শিশুর ঠিকমতন খেতে চায় না । শিশুর রুচি কমে যাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে । শিশুর স্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টির প্রয়োজন।আর এর জন্যই শিশুর রুচির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ন।

নিম্নে শিশুদের খাবারের প্রতি অরুচির কারণগুলো আলোচনা করা হলো:

বাবা মায়ের ভূমিকা :শিশুকে খাওয়ানোর ব্যাপারে বাবা-মায়ের ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। খাওয়ানোর সময় শিশুদের সঙ্গে সংবেদনশীলআচরণ করতে হবে। খাবার কে শিশুর কাছে আর আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে হবে। শিশুর ক্ষুধা না লাগলে তাকে জোর করে খাওয়ানো চেষ্টা অনুচিত এত রুচি কমে যায়। 
গবেষণায় দেখা গেছে,জোর করার কারণে খাবারের প্রতি শিশুর মনে ভয় ও অনিহা জন্ম নেয়।তাই খাবারের ব্যপারে জোর না করে নিয়ামত খাওয়ার ব্যাপারে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে।

জিংকের ঘাটতি :শিশুর শরীরে জিংকের ঘাটতি হলে রুচি কমে যায়। মাছ মাংস ডিম দুধ কলিজা বাদাম জিংকের ভালো উৎস। তবে প্রাণিজ উৎস থেকে জিংক পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।জিংক ক্ষুদা মন্দার দূর করার পাশাপাশি শারীরিক মানসিক বিকাশে সাহায্য করে।জিংক এর অভাবের নক সাদা ও ভঙ্গুর হয়ে যায়,ত্বক খসখসে ও চুল পড়ে যেতে পারে।

পেটে গ্যাস হওয়া :পেটে গ্যাস হলে পেট ফুলে থাকে। পেটে ব্যথা কর, খাবারের অরুচি দেখা দেয় শিশু খেতে চায় ন। 

অসুস্থ জনিত সমস্যা :মুখে ও জিভে ঘা থাকলে বা আঘাত পেলে দীর্ঘ সময় অসুস্থ থাকলে বা কড়া এন্টিবায়োটিক বা কেমো পেলেম,জিবে সাদা পর্দার ফাংগাস জমে গেলে ও শিশু খেতে চায় না। 

কৃমির সংক্রমণ:কৃমির সংক্রমণ শিশুদের খাবারের রুচি কমায়।শিশুকে বয়স অনুযায়ী নিয়মিত কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে। নিয়মিত হাত পায়ের নখ কেটে দিতে হব।

ভিটামিন বি ১২এর অভাব:অরুচির আর একটি কারণ হতে পারে ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতি। মাছ মাংস ডিম দুধ সহ প্রায় সব রঙিন শাক সবজিতে ভিটামিন বি১২ পাওয়া যায় । প্রতিদিন খাবারের মিশ্র শাকসবজি রাখতে হবে । 

বাহিরের খাবার খাওয়ান :বাহিরে মজাদার লোভনীয় ও মুখরোচক খাবার গুলোতে বাচ্চার খাবারের রুচি কমে যায়। ফলে তারা ঘরে তৈরি খাবার খেতে চাই না এতে তার ক্ষুধা থেকে যায়। বাচ্চা দিনে দিনে রোগাটে হয়ে যায়। অনেক বাবা মা আবার ভাত খেতে না খেতেই শিশুকে বিস্কুট , চানাচুর চকলেট রুটি ইত্যাদি খাওয়ান। এতে শিশুর খাদ্যভাস কমে যায়। 

শিশুর খাবারের রুচি বৃদ্ধির উপায় :

খাবার দেয়ার অন্তত আধা ঘন্টার আগে আপনার শিশুকে পানি পান করান।এতে আপনার শিশুর পেটের গ্যাসের সমস্যা কমে যাবে। ফলে রুচি বৃদ্ধি হবে।শিশুর খাবারের চাহিদা বাড়াতে তার পছন্দের খাবার বেছে নেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।মাঝে মাঝেই জিং সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে ।
এতে শিশুর খাবারের রুচি বাড়বে।মাঝে মাঝে আপনার শিশুকে টক জাতীয় খাবার দিন। যেমন লেবু মালটা আমড়া।এতে আপনার শিশুর খাবারের রুচি বাড়ার সাথে সাথে ভিটামিন সি এর অভাবে পূরণ হবে।শিশুদের সাথে খেলুন এবং তাকে সবসময় হাসিখুশি রাখুন।খেলাধুলা এবং ব্যায়াম করতে উৎসাহিত করুন। 
আপনার যদি কোন খবার পছন্দ না হয় তবে তা শিশু সামনে বলবেন না। এতে করে শিশু ঐ খাবারের প্রতি অনুৎসাহিত হয়। একই খাবার প্রতিদিন বা বারে বারে খাওয়াবেন ন। বিভিন্ন দিন বিভিন্ন রকমের খাবার তার খাবরের মেনু রাখতে হবে।

শিশুর মুখে রুচিরবৃদ্ধির ওষুধের নাম:

  • Vave10mg -খাওয়ার ৩০ থেকে ১৫ মিনিট আগে দিনে তিনবার খেতে হবে।
  • Deflux10mg- খাওয়ার আগে দিনে তিনবার।
  •  Rabe20mg-খাওয়ার ৩০মিনিট আগে দিন ২বার।মুখে রুচি
সিরাপ-
  • Bicozin-সিরাপ ২চা চামচ করে দিনে দুইবার খাওয়ার পরে খাবেন , 
  • সিনকার সিরাপ খেতে পারেন।
  • Magestrol-সিরাপ খেতে পারেন দিনে২ বার২ চা চামুচ করে।
      আরো পড়ুন:শীতকালে ত্বকের যত্নের ঘরোয়া উপায় জেনে নিন

শিশু কান্নাকাটি করার কারণ: 

আমার বাচ্চা অনেক কান্নাকাটি কর। কিছুতেই কান্না থামাতে পারিনা ডাক্তারের চেম্বারে এসে এসব কথা বলার অনেক ম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মায়েরা ধারণা করে বুকের দুধে পেট ভরছে না অথবা বাচ্চার পেটে ব্যথা হচ্ছে তাই এ কান্না।আসলে কেবল এর জন্য নয়বরং বিভিন্ন কারণে শিশু কাঁদতে পারে।নিম্নে সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হলো।
  • নাক বন্ধ :শিশুর সির্দির কারণে নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তখন শ্বাস নিতে অসুবিধা হয় বলেই শিশু কাঁদতে থাকে। নরসল বলা সেলো নামে নাকে ব্যবহারে যে স্যালাইন ড্রপ পাওয়া যায়,তা ব্যবহার করলে শিশু শ্বাস নিতে পারবে এবং কান্নও থামবে।
  • কানে ব্যথা :অনেক ক্ষেত্রেই কানে ব্যথার কারণে শিশু কান্না করতে পারে। কাঁদতে কাঁদতে শিশু যদি কানের কাছে হাত নিয়ে আসে এবং কান দেখায়। তখন বুঝতে হবে যে শিশু কানের ব্যথার জন্য কান্নাকাটি করছে।অনেক সময় সে শিশুকে গোসল করাতে গেলে কানের মধ্যে পানি প্রবেশ করলে কানে ব্যাথা হয়। ফলে দেখা যায় কানের মধ্যে থেকে পানি বা পুজা বের হয়।এরকম হলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ দিতে হবে।
  • মুখের ঘা:শিশুর মুখে ঘা হলে অনেক সময় খেতে চায় না। ফলে শিশু কান্নাকাটি করে।জিভ সাদা হয়ে যায়, অনেক সময় মুখের ভেতর ঘা দেখাও যায়। যদি বাচ্চা খেতে না চাই বা খাবার দেখলে কাঁদতে থাকে তাহলে খুব ভালো করে বাচ্চার মুখের ভেতরটা খেয়াল করতে হবে।
  • পেটের সমস্যা: শিশুর মল যদি খুব শক্ত হয়ে থাকে তাহলে পেটের ব্যাথা হতে পারে।গরুর দুধ খাওয়ালে মল শক্ত হতে পারে। ফলে বাচ্চার খাবার ধরনটা বদলে ফেললে এ সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়। পেটের কোন ইনফেকশনের জন্য যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে পেটের ব্যাথা থেকে শিশু কাঁদতে পারে।
  • মলদ্বারে ঘা :পায়খানা শক্ত হয়ে ওরাল ফিসার হয়। শিশু পায়খানা করার সময় কাঁদতে থাকে।এবং শিশুর পায়খানা সাথে রক্ত লেগে থাকে। এরকম হলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • প্রস্রাবে ইনফেকশন: এরকম হলে শিশু কান্না করার সাথে সাথে প্রস্রাব করবে।এবং শিশুর জ্বর ও হতে পারে। এরকম হলে ডাক্তার পরামর্শ নিতে হবে।
  • ন্যাপি ভিজে যাওয়া: ন্যাপি ভিজে গেলে অনেক সময় শিশু কান্নাকাটি করতে পারে। ফলে ভেজা ন্যাপি ফেলে দিয়ে নতুন ন্যাপি পড়ালে কান্নাকাটি থেমে যাবে।
  • দিনে ঘুমায় রাতে কাঁদে:যখন শিশু মায়ের পেটে থাকে, তখন দিনের বেলায় মা জেগে থাকে,হাঁটাচলা করে,যার ফলে শিশুর দোল লাগে আর ঘুমিয়ে পড়ে। আবার মা যখন রাতে ঘুমায় তখন সে জেগে থাকে খেলা করে। পেটের ভিতরে এই অভ্যাস জন্মের পরও বেশ কয়েক মাস থেকে যায়।
রাতে যখন শিশু জেগে থাকে খেলা করে মা তখন যদি ঘুমিয়ে পড়ে তাহলে শিশু কাঁদতে থাকে। আবার তার সঙ্গে খেলা করলে তার কান্না থেমে যায়।বেশিরভাগ শিশুর কান্না সামান্য অসুবিধা জন্যইহয়। তাই আপনার শিশু যদি কান্নাকাটি করে তাহলে ভেঙ্গে পড়বেন না। নিজেই কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন।প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি উপায়:

সদ্য মা হয়েছেন এমন অনেকেই পর্যাপ্ত বুকের দুধ উৎপাদন হয় না। এমন অবস্থায় শিশুর জন্য বাজারজাতকরণ খাবার বেছে নেয় অনেক মা বাবা। এতে শিশুর পেট ভরলে পুষ্টির অভাব থেকেই যায়। বাজারজাতকরণ খাবার খাওয়ানোর আগে মায়ের বুকের দুধ কমে হওয়ার কারণ জানা উচিত।নতুন মায়েদের খাবারের তালিকাতে এমন খাবার যুক্ত করা জরুরি। যা দুধ উৎপাদনের জন্য কাজ করে। 
মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পায়-

  • মেথির : মেথির বীজে রয়েছে প্রচুর গ্যাল্যাকটোগোগেস।এ-ই রাসায়িনক উপাদান দুধেরপরিমাণ বাড়াতে সহায্য করে।সেই কারণে চিকিৎসকরা নতুন মায়েদের খাদ্য তালিকায় মেথি রাখতে বলে। সবজি রান্না করার পর তার উপর মেথি ছাড়িয়ে দিতে পরে।রাতভর মেথির বীজ ভিজিয়ে রেখে সকালে পানি ছেকে ফেলে খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
  • ফল ও শাকসবজি:বেশি করে তাজা ফল ও শাকসবজি খাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে, তাদের মধ্যে অন্যতম অপকারিতা হচ্ছে-এসব খাবার বুকে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে।বেবি এন্ড কম্পানির সি এন এম ডিএনপি মার্গারেট বাক্সটন জানান,কৃষিজাত খাবারের প্রচুর পানি থাকে, তাই আপনি এসব খাবার খেয়ে পানি গ্রহনের পরিমাণ বাড়াতে পারেন। 
  • এছাড়া ফল ও শাকসবজি এমন পুষ্টি সরবরাহ করে যা দুধ উৎপাদন করতে শরীরে প্রয়োজন হয়। বুকের দুধে পরিমান বৃদ্ধি করতে সালাদ,স্ন্যাক রেসিপি তে বিভিন্ন বর্ণের ফল ও শাকসবজি রাখতে পারেন।
 
  • রসুন :প্রাকৃতিক উপাদানের পরিপূর্ণ রসুন বেস্ট মিল্ক এর পরিমাণ বাড়ায়। দেখা গেছে, যেসব মা সন্তান জন্মের পর প্রতিদিন নিয়ম করে এক কোয়া রসুন খেলে অনেকদিন পর্যন্ত স্তন্যপান পান করানো যায়।ডাল সবজি বা অন্যান্য ঝলের মধ্যে রসুন মিশিয়ে খেলেও কার্যকরী ফল পাওয়া যায়।
  • গরম দুধ এবং জিরা পান করুন :এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চা চামচ জিরা গুড়া মিশিয়ে নিন।এবার এটি প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন।একটি বুকের দুধ বৃদ্ধি করার সাথে সাথে শরীরের আয়রনে ঘাটতি দূর করে থাকে। এছাড়াআপনি চাটনি অথবা ভর্তার সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। 
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন :রাতে যতটুকু সম্ভব ঘুমিয়ে নিন,দিনে বাচ্চা ঘুমানোর পর কিছুক্ষণ ঘুমায়ে নিন।মা পর্যাপ্ত বিশ্রাম না পেলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং দুধ উৎপাদন কমে যায।
  • লাল সবজি :মিষ্টি আলু, গাজর, বিটরুট লাল শাক বেটাক্যারোটিনে ভরপুর।বেস্ট মিল্কের পরিমান বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
  • পাস পরিবর্তন:একটি স্তনের দুধ সম্পূর্ণ খাওয়া হয়ে গেলে তবে আরেকটি স্তরের দুধ খেতে দিবেন। খুব ঘন ঘন স্তন পরিবর্তন করবেন না। একটি স্তন অন্তত ১৫ মিনিট খাবেন। এত উভয় স্তনের দুধ বৃদ্ধি পাবে।

শেষ কথা:

আপনি যদি আমার লেখা শিশুদের খাবারের প্রতি অরুচির কারণ এবং শিশুদের রুচি বৃদ্ধি উপায় এই আর্টিকেল টি পড়ে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে থাকেন, তাহলে আমার লেখা এ-ই আর্টিকেল টি সহ আরো কিছু বিষয়ের উপর লেখা আমার আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন।
আমার লেখা প্রতি টি আর্টিকেলই আমি সঠিক এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাজানোর চেষ্টা করেছি।আশা করছি যে সেসকল তথ্যদ্বারা আপনি উপকৃত হবেন। আস-সালামুআলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url